1. admin@sokalerbangla.com : সকালের বাংলা :
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৩ অপরাহ্ন
শিরবাম:
ফিলিং স্টেশনে বাসের গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আহত ৩, নিহত ১ শহীদরা একটি নতুন বাংলাদেশ এনে দিয়েছে : মাহবুবুর রহমান হায়দার পাইকগাছা মানবাধিকার উন্নয়ন কেন্দ্রে বিশ্বমানবাদিকার দিবস পালন ২নং গাজীপুর ইউনিয়নে অর্থনৈতিক শুমারির শুভ উদ্বোধন করেন নিযুক্ত চেয়ারম্যান মাহবুব আলম। বেলকুচিতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বোরো ধানের হাইব্রিড জাতের বীজ ও শাক-সবজি বীজ  বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন  উলিপুরে ছাত্রলীগ ও মৎস্যজীবীলীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও লাঞ্চিত করার অভিযোগ বিএনপির আলোচনা ও দোয়া মাহফিল  সিরাজগঞ্জে ধানবান্ধি আদর্শ মানব কল্যাণ সমাজের উদ্যোগে দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের ফুড প্যাকেজ বিতরণ  আন্দোলনে নিহত ও আহত পরিবারকে দেওয়া হলো আর্থিক সহায়তা

তিন দিনেও দেখা মেলেনি সূর্যের হিলিতে বাড়ছে শীতের প্রকোপ,দুর্ভোগে ছিন্নমুল মানুষেরা

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ২০০ Time View

হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিন যতই যাচ্ছে ততই শীতের প্রকোপ বাড়ছে দিনাজপুরের হিলিতে। টানা তিনদিন ধরে সূর্যের দেখা মিলছে না দুপুরের পরেও। আবারও বিকেল থেকে পড়া শুরু করছে কুয়াশার সাথে হিমেল হাওয়া।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে,আজ শুক্রবার দিনাজপুর জেলা ১১ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা বিরাজ করছে।
কুয়াশা আর হিমেল হাওয়া বাড়িয়ে দিচ্ছে শীতের প্রকোপকে। তারপরেও প্রয়োজনের তাগিদে বাড়ি থেকে বের হতে যাচ্ছে মানুষকে। ট্রেনসহ যানবাহন চলাচল করছে ধীরগতিতে।কুয়াশার কারণে জ¦ালাতে হচ্ছে হেডলাইট। শীত উপেক্ষা করে মানুষ ছুটছে তাদের গন্তব্যে। ভির করছে ট্রেন ও স্টেশনসহ বাস ষ্টান্ডে। ব্যবসায়ীরা দোকান খুলে বসে থাকলেও মিলছে না কাঙ্খিত ক্রেতা। বেশি দুর্ভোগে পড়েছে বয়স্ক মানুষেরা।
দিনমজুর আবেদ আলী বলেন,খুব ঠান্ডা পড়ছে বাবা।এই শীতে কেউ কাজে নিতে চায় না। তিন থেকে কাজ করতে এসে বাড়ি ঘুরে যাচ্ছি।আর কাজ না করলে খাওন জুটে না।শীত আর বর্ষা হলে আমাদের খুব কষ্ট হয়।শীত আর বর্ষায় তেমন কাজ কাম হয় না।আমাদের মত গরীবের কেউ খুজ নেই বাবা।
টাক্টর চালকের সহকারী শহিদুল ইসলাম জানান,বাড়ি থেকে কাজের সন্ধানে বের হয়েছি। টানা তিনদিন কুয়াশায় সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কিছু দেখা যায় না। তার সাথে হিমেল হাওয়া গাড়িতে বসে থাকা যায়না।খুব কষ্ট হয়।আজকে বাতাস একটু বেশি তাই আজ আমরা গাড়ি ঠিক করতেছি।
টাক্টর চালক আনিছুর রহমান বলেন,জীবিকার তাগিদে গাড়ি নিয়ে বের হয়েছি।আমরা একদিন গাড়ী না চালালে বেতন পাইনা।আমরা টিপ হিসাবে বেতন পাই। যত বেশি টিপ মারতে পারি তত বেশি টাকা পাই।এক গাড়ী বালুর টিপ মারলে লেবার পায় ৪ শত থেকে ৫ শত টাকা আর আমি পাই ৬ শত টাকা। কয়েক দিন থেকে খুব কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাস তাই বেশি টিপ মারতে পারছি না। সারাদিনে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা ইনকাম হয়। কোন দিন আবার বসে থেকে দিন যায়।

গোলাম মোস্তাফিজার রহমান মিলন
হিলি,দিনাজপুর

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved , sokalerbangla.com
Theme Customized BY LatestNews