ঢাকাFriday , 4 October 2024
  • অন্যান্য
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ইসলাম
  6. কৃষি সংবাদ
  7. খুলনা
  8. খেলাধুলা
  9. চট্টগ্রাম
  10. জাতীয়
  11. জীবনযাপন
  12. ঢাকা
  13. তথ‌্য-প্রযুক্তি
  14. পড়ালেখা
  15. বরিশাল
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ক্ষতি গ্রস্ত পরিবারের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পৌঁছে দিচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সহয়তা

সকালের বাংলা
October 4, 2024 1:05 pm
Link Copied!

নাজমুল হোসেন, নিজস্ব প্রতিবেদক :

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার শাকচর, চর রুহিতা, দক্ষিণ হামছাদী ইউনিয়ন ও পৌর সভার ৮নং ওয়ার্ডে বন্যায় ঘরবাড়ি ভেঙে যায়। যার কারণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে পৌঁছে দিচ্ছে পূর্ণবাসনের জন্য ঢেউটিন ও নগদ অর্থ।

শুক্রবার বাদ জুমার পরপরই বাড়ি বাড়ি গিয়ে পৌঁছে দিচ্ছে গৃহনির্মাণ করার জন্য নগদ অর্থ ও ঢেউটিন।

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দক্ষিণ হামছাদী ইউনিয়নের জেসমিন, চর রুহিতা ইউনিয়নের নজির আহমেদ ও শাহাজান, শাকচর ইউনিয়নের জাহানারা, সদর উপজেলার পৌর এলাকার ৮নং ওয়ার্ডের মর্জিনা। নগদ অর্থ ৪ হাজার ও ঢেউটিন ৪ বান করে উপহারদেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।

আকস্মিক বন্যায় লক্ষ্মীপুর জেলার সদর উপজেলার এলাকায় ভেঙে পড়েছে ঘরবাড়ি। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বসতঘরসহ বাড়ির আঙিনা। সব হারিয়ে এখন নিঃস্ব তারা। বন্যা পরবর্তী ঘুরে দাঁড়ানোটাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।

ঠিক সেই সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সার্জেন্ট আলমগীর সরেজমিনে গিয়ে দেখে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবগত করেন। পরবর্তীতে বাড়িতে গিয়ে হাতে হাতে পৌঁছে দিচ্ছে নগদ অর্থ ও ঢেউটিন। যেখানে সাধারণ মানুষ পৌঁছাতে পাচ্ছেনা সেখানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গিয়ে পৌঁছে দিচ্ছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মাথায় টিন নিয়ে পৌঁছে দিচ্ছেন অসহায় ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়ি। ৫ টি পরিবারকে ৪ বান করে টিন প্রদান করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের সেনাসদস্যরা শুরু থেকেই বন্যার্তদের সাহায্য ও উদ্ধার কাজে নিয়োজিত ছিলেন। বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা প্রাকৃতিকভাবে কমে গেলেও বন্যায় দুর্গত মানুষেরা এখনো তাদের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারেননি। এই উপজেলায় বন্যা দুর্গতদের ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে লক্ষ্মীপুরের মোতায়েনরত সেনা সদস্যরা।

এর পূর্বে লক্ষ্মীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রত্যন্ত অঞ্চলে ত্রাণ বিতরণ, ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে ও বন্যার্ত পরিবারকে ধানের চারা সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা করছে সেনাবাহিনী।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসার জামাল, সার্জেন্ট আলমগীর এবং অন্যান্য সেনা সদস্যরা।