সুজন মহিনুল,নিজস্ব প্রতিবেদক।। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ভাগনে,নীলফামারী-১(ডোমার-ডিমলা)
উল্লেখ্য: কর ফাঁকি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালে তুহিনের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করে দুদক।এর মধ্যে কর ফাঁকির মামলায় ২০০৮ সালে পৃথক দুটি ধারায় তিন বছর ও পাঁচ বছরসহ মোট আট বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত।দুই ধারার সাজা একত্রে চলবে বিধায় তাকে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের সাজা ভোগ করতে হবে বলে বিচারক সেই রায়ে উল্লেখ করেন।এ ছাড়া অবৈধ সম্পদের মামলায় ২০০৮ সালে তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত।রায় ঘোষণার দীর্ঘ ১৭ বছর পর মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল)ঢাকার পৃথক দুই বিশেষ জজ আদালতে তার আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।এ সময় তার নিঃশর্ত মুক্তি চেয়ে আদালত প্রাঙ্গণে উপস্থিত নেতাকর্মীরা বিভিন্ন স্লোগান দেন।