নিজস্ব প্রতিবেদকঃ গৌরনদী হাইওয়ে থানার টিএসআই মো: রুহুল আমিন খান এক মূর্তিমান আতঙ্কের নাম বলে অভিমত প্রকাশ করেন পরিবহন সংশ্লিষ্টরা। তিনি বর্তমানে গৌরনদী হাইওয়ে থানায় টিএসআই হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। যার বিপি ৭৭৯৮০১৭৭৬৪
গৌরনদী হাইওয়ে থানা। অভিযোগ রয়েছে তিনি যখন ডিউটিতে রাস্তায় থাকেন তখন যারা তাকে বিট দেয় তারাই শুধু নির্বিঘ্নে গাড়ি চালাতে পারেন এছাড়া বিট বিহীন গাড়ি পেলে তাকে মোটা অঙ্কের উৎকোচ দিতে হয় নতুবা খেতে হয় পাচঁ দশ বা বিশ হাজার টাকার মামলা ।এছাড়াও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে চরমপন্হী যোগ। জানাযায় ওই এলাকা চরমপন্হী অধ্যুষিত হওয়ায় তাদের পারাপারের সকল ব্যবস্থা তিনি ডিউটিতে থাকাকলীন করা হয় যাতে চরমপন্হীরা নির্বঘ্নে গৌরনদী ও ইচলদী হাইওয়ে রাস্তায় চলাচল করতে পারে। অভিযোগ রয়েছে এই চরমপন্হীরাই দীর্ঘদিন ধরে বাজার ও বাস ছোট খাটো যানবাহনে ডাকাতি চুরি ছিনতাই ও পকেটমারের মত হীন কাজ করে আসছে। তাদের সাথে সখ্যতায় কিভাবে এই হাইওয়ে রাস্তা জনগনের জন্য নিরাপদ হতে পারে। এদিকে রুহুল আমিনের বিরুদ্ধ অভিযোগ রয়েছে মাসিক টাকা নিয়ে থ্রি হুইলার জাতীয় গাড়ি হাইওয়েতে চলতে দেয়ার।
যারা টাকা দেয় তারা নির্বঘ্নে চলে আর যারা টাকা না দেয় তাদের মামলা দেয় পাচঁ থেকে বিশ হাজার টাকার যার কমিশনে ওনাকে টাকা না দিলে কমিশনে ওই টাকা উঠে যায়। আরও অভিযোগ রয়েছে ওই হাইওয়ে রাস্তায় সকল কুকাজ তাকে মাসোয়ারা দিয়েই হয়ে থাকে।সোজা কথায় গৌরনদী ও ইচলদী হাইওয়ে রাস্তায় এক মুর্তিমান আতঙ্কের নাম টিএসআই মো: রুহুল আমিন খান।
এবিষয়ে টিএসআই মো: রুহুল আমিন খান এর কাছে জানতে চাইলে তার ফোন নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়।
এদিকে সচেতন মহলের দাবী এহেন দস্যু প্রকৃতির কর্মকর্তা হাইওয়ে পুলিশে থাকা অতি বিপদজনক। তাই অতিসত্বর তাকে ক্মোজ করে তার বিষয়ে সকল অভিযোগ তদন্ত করা হোক। এছাড়াও এহন পুলিশ কর্মকর্তার জন্য পুলিশ সন্মান ক্ষুন্ন হচ্ছে। তাই দ্রুত তাকে অব্যহতি দিয়ে গৌরনদী ও ইচলদী হাইওয়া দস্যু মুক্ত করা হোক এটাই ভুক্তভোগীসহ সচেতন মহলের দাবী।