আজ বৃহস্পতিবার তারাবির নামাজের পরপর বাংলাদেশ বিপ্লবী ছাত্রসমাজের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়েছে।
মিছিলটি লক্ষ্মীপুর চকবাজর মসজিদ থেকে লক্ষ্মীপুর প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গন এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
এই সময় শিক্ষার্থীরা নেতানিয়াহুুর দুই গালে, জুতা মারো তালে তালে; বিশ্বমুসলিম ঐক্য গড় ফিলিস্তিন স্বাধীন করো; জুলাইয়ের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আর একবার; নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর; ইসরায়েলের বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট একশন সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, আমাদের শক্তি সঞ্চয় করে ইউরোপ আমেরিকার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। সমস্ত মুসলমান ভাই ভাই এবং একটি দেহের মত। দেহের একটি অঙ্গ যদি ঠিকমতো কাজ না করে তাহলে শারীরিক ক্রিয়া যেমন ব্যাহত হয়, ঠিক তেমনি একজন মুসলিম ভাল না থাকলে অন্যরাও ভাল থাকতে পারে না। মুসলিম হিসেবে আমাদের লজ্জা অনুভব হয় যে, আমরা এখনও এই অসহ্য অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামতে পারছি না। আমরা ভুলে যেতে বসেছি মুসলমানদের সেই পুরনো ঐতিহ্য।
আবদুর রহিম আসাদ বলেন, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, তোমরা কেন মজলুমদের পাশে দাড়াচ্ছো না, কেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করছ না। যখন ফিলিস্তিনের মানুষের উপর আঘাত করা হয়, সেই আঘাত আমাদের কলিজায় লাগে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ বিপ্লবী ছাত্রসমাজ আহ্বায়ক আবদুর রহিম আসাদ, লক্ষ্মীপুর জেলা বিপ্লবী ছাত্রসমাজ সংগঠক মাওঃ মাহফুজুর রহমান আল মাদানী, লক্ষ্মীপুর জেলা বিপ্লবী ছাত্রসমাজ সংগঠক মাজহারুল ইসলাম আনাস, আমজাদ হোসেন সংগঠক লক্ষ্মীপুর জেলা বিপ্লবী ছাত্রসমাজ, রিশাদুল ইসলাম হৃদয় সংগঠক লক্ষ্মীপুর জেলা বিপ্লবী ছাত্রসমাজ।