মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট)  বিকেলে সিরাজগঞ্জ শহরের এস.এস.রোডস্থ জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সন্মুখে শোক ও স্মরণ সভায়  প্রধান অতিথি  অতিথি হিসেবে বক্তব্যে রাখেন,  বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন তিনি তার বক্তব্যে বলেন,  জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার নেতৃত্বে একের পর এক উন্নয়ন করা হচ্ছে। বিগত বিএনপি -জামাত সরকারের আমলে  উন্নয়নের নামে ফাকা আওয়াজ দিয়েছিলো তার উন্নয়ন করেনি তারা শুধু লুটপাট দূর্নীতি করেছিলো। বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যদেরকে  খুনিচক্রদের  জিয়াউর রহমান  আসীন করেন। সামরিক জান্তা  জিয়াউর রহমান শাসন আমলে কারফিউ জারি করেছিল মানুষ হত্যা করেছিলো,  সে বড়  হা, না ভোট করেছিল । বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ সপরিবারে বাকী  হত্যাকারীদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারে দাবি জানাচ্ছি। বাংলাদেশের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেউ বন্ধ করতে পারবে না, সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে হবে। আর আন্দোলনের নামে বিএনপি -জামাতকে জ্বালাও পোড়া করতে দেয়া হবে না। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অতন্দ্র প্রহরী মত কাজ করবে আর ওইসব ধ্বংসকারি, জ্বালা পোড়াও কারিদের এবার প্রতিরোধ করা হবে।

প্রধান  বক্তা  হিসেবে বক্তব্য রাখেন,  বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজশাহী বিভাগীয় দায়িত্ব প্রাপ্ত) এস.এম কামাল হোসেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,  বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য ও এমপি প্রফেসর মেরিনা জাহান কবিতা, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আবু ইউসুফ সূর্য, বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ ইসহাক আলী তালুকদার, অ্যাডভোকেট বিমল কুমার দাস,  ফিরোজ ভূঁইয়া, এমপি অধ্যাপক  ডাঃ মোঃ হাবিবে মিল্লাত মুন্না, এমপি প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়, এমপি অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আব্দুল আজিজ এমপি প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রবীণ রাজনৈতিক বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট কে.এম. হোসেন আলী হাসান, এবং স্বাগত বক্তব্যে ও অনুষ্ঠানের  আহবানে ছিলেন এবং বক্তব্য রাখেন,  জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ আব্দুস সামাদ তালুকদার।

 অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এস.এম আহসান হাবীব এহসান।

এসময়ে শোকসভায় জেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা সহ হাজার হাজার নারী -পুরুষের উপস্থিত ছিলেন।