1. admin@sokalerbangla.com : সকালের বাংলা :
  2. info.jahid307ulipur@gmail.com : jahid Hossain : jahid Hossain
  3. naiknajmul@gmail.com : Najmul Hossain : Najmul Hossain
ছাতকের আলোচিত শিক্ষিকা অনুপমা দাশ লিজার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল - সকালের বাংলা
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ০৮:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরবাম:
যশোর ডিসি বলেন.জুলাই আন্দোলনে সফলতার কারিগর মায়েরা অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের ঘেরাওয়ে মানবিক নেতা অংছিনু মারমা, মুক্তির দাবিতে জনমত নওগাঁয় জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন  দেশে ১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ ও ৮১৯ জনকে অপহরণ-জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি! ঢাকা ও আশুলিয়ায় মামলা বাণিজ্যসহ বিএনপি’র নাম ভাঙিয়ে কোটি কোটি টাকা চাঁদাবাজি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে নকল ও ভেজাল খাদ্যপণ্য তৈরি-স্বাস্থ্যঝুঁকিতে শিশুসহ সাধারণ মানুষ শ্রীপুরে সকল সাংবাদিকের সম্মিলিত উদ্যোগে সুরক্ষা আইন প্রণয়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান ও মানববন্ধন উলিপুরে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন যশোরের মানুষ সপ্তমবারের মতো দেখল ‘শয়তান’  হাকিমপুরে ইউপি সদস্যর রহস্যজনক মৃত্যু পরিবারের সন্দেহ হত্যা করা হয়েছে

ছাতকের আলোচিত শিক্ষিকা অনুপমা দাশ লিজার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৪
ছাতক(সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার আলোচিত প্রাক-প্রাথমিক সহকারী শিক্ষিকা অনুপমা দাশ লিজার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মুস্তফা মুন্না। গত ২০ আগষ্ট জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও তথ্য প্রযুক্তি), জামুরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কমিটির সভাপতি ও প্রধান শিক্ষককে অনুলিপি করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্ত জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বরাবরে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন তিনি। সহকারী শিক্ষিকা অনুপমা দাশ লিজা কোনরকম লিখিত অফিস আদেশ ছাড়া শুধুমাত্র মৌখিক আদেশে জামুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনুপস্থিতির বিষয়টি নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত হয়েছে বলে প্রতিবেদন সূত্রে জানাযায়।
উল্লেখ্য, ছাতক উপজেলার জামুরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক সহকারী শিক্ষিকা অনুপমা দাশ লিজা প্রায় দু’বছর ধরে বিদ্যালয়ে না গিয়ে নিয়মিত বেতন ভাতা নিচ্ছেন। গত ১৫ আগস্ট সহকারি শিক্ষিকার বিরুদ্ধে বিভাগীয় উপ-পরিচালক, প্রাথমিক শিক্ষা, সিলেটসহ বিভিন্ন দপ্তরে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মো. আব্দুল আজিজ। শিক্ষিকা ২০২১ সালের ১ জুলাই থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬ মাস ২য় মাতৃত্বকালীন ছুটি ভোগ করেছেন। তার বাচ্চার জন্ম হয়েছে ২০২১ সালের ২৮ মার্চ। সেই অনুযায়ী তার বাচ্চার জন্মের প্রায় ৩ মাস পরে ছুটি নেওয়া হয়। তারপর তিনি ২০২১সালের ৩০ ডিসেম্বর থেকে ২০২২ সালের ৫মার্চ পর্যন্ত বিদ্যালয়ে ডিউটি করেন। পরে আবার ২০২২ সালের ৬ মার্চ থেকে থেকে ২০২৩ সালের ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত একটানা নিজ কর্মস্থলে অনুপস্থিত ছিলেন। পরবর্তীতে ২০২৪ সালের ১জানুয়ারি থেকে গত ২৩ মে পর্যন্ত পুনরায় ডিউটি করলেও ২৬ মে থেকে অদ্যবধি তিনি কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। সাবেক উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাসুম মিঞা ও বর্তমান প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রফিজ মিয়াকে ম্যানেজ করে চলছে এই অনিয়ম-দুর্নীতি।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মুস্তফা মুন্না প্রতিবেদনের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved , sokalerbangla.com
Theme Customized BY LatestNews