1. admin@sokalerbangla.com : সকালের বাংলা :
সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৬:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরবাম:
হিলি সীমান্তে বিজিবি—বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত রাণীশংকৈলে মাসব্যাপী ফুটবল টুনামেন্টের উদ্বোধন  নওগাঁয়  এডভোকেসি নেটওয়ার্ক সদস্যদের রিফ্রেশার প্রশিক্ষণ শুরু   বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে র‌্যালি ও মানববন্ধনে নেতৃবৃন্দসহ মানুষের ঢল শ্রীপুর উপজেলায় মানবাধিকার দিবস পালিত আশুলিয়ায় মাদক সন্ত্রাসীদের কাছে এলাকাবাসী জিম্মি—বাড়ছে অপরাধমূলক কর্মকান্ড! গাজীপুর-৩ আসনের সকল জন প্রতিনিধিদের মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কেহ মনে রাখেনি  অনেকটা নিরবে পেরিয়ে গেল মাসীর প্রয়াণ দিবস নড়াইলে ভোঁদড় দিয়ে মাছ শিকার ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রেখেছে তারা  রাণীনগরে যুবলীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত

নড়াইলের মধুমতী নদীতে তীব্র ভাঙন শত শত একর ফসলি জমি সর্বনাশ

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ২ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৮৬ Time View
উজ্জ্বল রায়, জেলা প্রতিনিধি নড়াইল থেকে:
নড়াইলের মধুমতী নদীতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে লোহাগড়া উপজেলার জয়পুর ইউনিয়নের পার আমডাঙ্গা ও লোহাগড়া ইউনিয়নের ছাগলছিড়া গ্রামের প্রায় ৩শ পরিবারের ঘরবাড়ি মধুমতী নদীর কবলে বিলীন হয়ে গেছে। উজ্জ্বল রায়, জেলা প্রতিনিধি নড়াইল থেকে জানান, রোববার (১ অক্টোবর) পার আমমডাঙ্গা ও ছাগলছিড়ার মধুমতি নদী এলাকা ঘুরে দেখা যায় ভাঙনের এই দৃশ্যপট।
এলাকাবাসী জানান, তারা দীর্ঘ ৩ থেকে ৪ বছর মধুমতী নদীর ভাঙনের কবলে পড়ে আছেন। জয়পুর ইউনিয়নের পার আমডাঙ্গা ও লোহাগড়া ইউনিয়নের ছাগলছিড়া গ্রামের প্রায় ৬শ পরিবার নদী ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে আছে। এই ভাঙন পায় ২ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। এর আগে ক্ষতিগ্রস্তদের সরকার থেকে সাহায্য সহযোগিতা খুবই নগন্য দেওয়া হয়। এ বছর কোনো সরকারি সাহায্য সহযোগিতা দেওয়া হয়নি। এই এলাকার বাসিন্দারা এখন সর্বশান্ত। তাদের মাথা গোজার ঠাঁইও নেই।
পার আমডাঙ্গা গ্রামের আ. সবুর খান, নুর আলম মাস্টার, সোহাগ মাস্টারসহ কয়েকজন বলেন, আমাদের গ্রামের শতবর্ষের মসজিদ-মাদরাসা, কবরস্থানসহ অসংখ্য ঘর-বাড়ি ও শত শত একর ফসলি জমি সর্বনাশা মধুমতি নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। সহায় সম্বল হারিয়ে আমরা এখন পথে বসেছি। বর্তমান সংসদ সদস্য প্রায় দুই বছর আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে, নদী ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু তা হয়নি। দ্রুত নদী ভাঙন রোধ ও ক্ষতিগ্রস্তদের পূনর্বাসনের দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে লোহাগড়া উপজেলার জয়পুর ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সুমন বলেন, নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ৮২ জনকে ১০ হাজার টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। এছাড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড নদী ভাঙন রোধে ৭০ লাখ টাকা ব্যয় করেছে। এছাড়া স্থানীয় সংসদ সদস্যকে নিয়ে আমরা কয়েকবার ভাঙন কবলিত এলাকায় পরিদর্শন করেছি।
নড়াইলের পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী উজ্জ্বল কুমার সেন বলেন, ২০২০/২১ অর্থ বছরে নদী ভাঙন রোধে ৭০ লাখ টাকা ব্যয় করা হয়। কিন্তু সেটিও এখন নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ইতোমধ্যে ওই এলাকার ভাঙনের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলে পুনরায় নদী ভাঙন রোধে কাজ করা হবে।
এ ব্যাপারে নড়াইলের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আসফাকুল হক চৌধুরী জানান, নদী ভাঙনে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদেরকে পূনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে। উজ্জ্বল রায়, জেলা প্রতিনিধি নড়াইল থেকে। 01715 909472

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved , sokalerbangla.com
Theme Customized BY LatestNews